ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, আগুনে নিহতদের মুখ পুরো ঝলসে যাওয়ায় পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষা লাগবে।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এক ব্রিফিংয়ে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী এ তথ্য জানান।

ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, আগুনে নিহতদের মুখ পুরো ঝলসে যাওয়ায় পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষা লাগবে।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এক ব্রিফিংয়ে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সব লাশ ‘আনোয়ার ফ্যাশন’ নামের পোশাক কারখানার দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার বিভিন্ন জায়গা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, এ পর্যন্ত ১৬টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রচণ্ড তাপে তাদের মুখ সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে, তাই পরিচয় শনাক্ত সম্ভব হচ্ছে না। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমেই পরিচয় শনাক্ত করতে হবে।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল বলেন, ‘রাসায়নিক বিস্ফোরণ থেকে সৃষ্ট বিষাক্ত গ্যাসের কারণে তারা অচেতন হয়ে সঙ্গে সঙ্গে মারা যান।’
কিভাবে আগুনের সূত্রপাত, সে বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানাতে পারেনি। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, ‘আনোয়ার ফ্যাশন’ নামের ওই পোশাক কারখানার নিচতলায় ‘ওয়াশ ইউনিট’। সেখানে আগুনের সূত্রপাত হয়।
আপনার মতামত লিখুন :